কাঁচা কলা উপকারিতা

পেটের অসুখ থেকে উপকার পাওয়ার পাশাপাশি কাঁচা কলারও রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টিগুণ।


  আলসার, ইনফেকশন, ডায়রিয়া এমনকি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কাঁচা কলা খাদ্য হিসেবে প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে।  তাছাড়া মজাদার খাবার তৈরিতেও কাঁচা কলা ব্যবহার করা হয়।  একটি খাদ্য ও পুষ্টিবিষয়ক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে কাঁচা কলার পুষ্টিগুণ দেখে নিন।








  কাঁচা কলাতে স্টার্চ, শর্ট-চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড এবং বিভিন্ন ধরণের ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে।  এছাড়াও এতে রয়েছে পটাশিয়াম, খাদ্যতালিকাগত ফাইবার এবং সামান্য প্রোটিন।  মাঝারি আকারের কাঁচা কলা 61 ক্যালোরি সরবরাহ করে।




  কাঁচা কলায় রয়েছে উচ্চ মাত্রার পটাশিয়াম যা রক্তনালী এবং ধমনীর চাপ কমিয়ে উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।  ফলস্বরূপ, প্লেক তৈরি আপ ধমনী সংকীর্ণ, হৃদরোগ এবং স্ট্রোক ঝুঁকি হ্রাস।






  স্টার্চ এবং খাদ্যতালিকাগত ফাইবারের উচ্চ পরিমাণের কারণে, কাঁচা কলা হজমে সহায়তা করে এবং পেটের সমস্যায় খুব ভাল কাজ করে।  এটি ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।








  কিডনির কার্যকারিতা: কাঁচা কলা শরীরের ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং কিডনির কার্যক্রমে সাহায্য করে।  প্রতিদিন কাঁচা কলা খাওয়া কিডনির সমস্যা, বিশেষ করে কিডনি ক্যান্সার দূর করে।




  পুষ্টির শোষণ বাড়ায়: কাঁচা কলায় থাকা 'শর্ট চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড' শরীরের পুষ্টি শোষণে সাহায্য করে।  বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে এই ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের পুষ্টি বিশেষ করে ক্যালসিয়ামের শোষণ বাড়ায়।

Post a Comment

0 Comments