ই পাসপোর্ট সম্পর্কে এ টু জেড কিভাবে করবেন কি কি লাগে

যারা ই পাসপোর্ট করতে এই পোষ্ট তাদের জন্য--

 "ই-পাসপোর্ট করার জন্য বিস্তারিত তথ্যাদি"

 কিভাবে ই পাসপোর্ট করবেন?  এর পূর্ণাঙ্গ তথ্য অনলাইনে কৃতডি করে আপনার জন্য  এবং সুন্দরভাবে শুরু করার চেষ্টা করেছি, আশা করি সবাইকে।  পুরোটা টাইমেন এবং প্রয়োজন মনে করতে পারেন।

  ⬛আবেদন

 ★অনলাইন আবেদনঃ ই-পাসপোর্ট করার জন্য আপনাকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।  কোন তথ্য বা বানান ভুল না হয় সেদিকে অবশ্যই বিবেচনা করুন।  ই-পাসপোর্ট ওয়েবসাইট লিংক- https://epassport.gov.bd/

 °অনলাইনেই জমা জমাটি পাবেন (এনরোলমেন্ট)।

 ★অফলাইন আবেদনঃ আপনি আপনাকে অফলাইনেও আবেদন করতে পারবেন।  সেলেলে পিডিএফ ডাউনলোড করে পিডিএফ এডিটর এর মাধ্যমে কম্পিউটারে পূরণ করতে হবে।  গ্রহণযোগ্য নয়।  PDF ডাউনলোড লিংক- https://epassport.gov.bd/instructions/application-form

 (অফলাইন সেবা এখনো চালু হয়নি; তবে খুব শিঘ্রই করতে হবে)

 ☑পরামর্শঃ অনলাইনেই কিছু করবেন।  প্ল্যান আপনার কম সমস্যা হবে এবং অনেক সময় থাকবে।

 ⬛ফি পরিশোধ

 এন মোহাম্মদ টানজেকসন অটোমেটেড চালানে পাসপোর্ট ফি  সংগ্রাম কাল করা হয় আথবা আপনি জমা দিতে পারেন

 ★অনলাইন পরিশোধঃ সোনালী ব্যাংকের পেমে গেটওয়ের অনলাইনে ফি পরিশোধ করতে পারবেন।  সেক্ষেত্রে মাস্টারকার্ড, ভিসা, কিউ-ক্যাশ, বিকাশ, ডিবিবিএল নেক্সাস গ্রহণযোগ্য।

 আবেদন সম্পূর্ণ করার পর অনলাইন পেমেন্ট অপশনটা শুধুমাত্র একবার।  তাই সকলকে নিতে হবে।

 অনলাইনে পেমেন্ট করার জন্য আপনার ব্রাউজারের পপ- ব্লক আপনি অক্ষম করতে হবে।

 ★ অফলাইন পরিশোধঃ

 যারা অনলাইনে পরিশোধ করতে পারবেন না তাদের জন্য অফলাইনে তথ্য প্রদানের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করার ব্যবস্থা রয়েছে।  সোনালী ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, এশিয়া এবং ঢাকা ব্যাংক পাসপোর্ট ফি জমা দিতে পারবেন।

 °ব্যাংক ফি পরিশোধ করার সময়  পাসপোর্ট আবেদনপত্রের সাথে থাকতে হবে।

 পেমড স্লিপ অবশ্যই নিয়ে যেতে হবে।

 ★মেয়াদ ও পৃষ্ঠা অনুযায়ী পাসপোর্ট ফি (ভ্যাট সহ):

 *৪৮ পৃষ্ঠা এবং ৫ বছর সহ পাসপোর্ট-

 ➡২১ টাকার মধ্যে স্থান: ৪০২৫ টাকা।

 ➡১০ স্থানের মধ্যে জুড়ী: ৬৩২৫ টাকা।

 ➡২ অংশের মধ্যে অতীব জরুরী মহিলা: ৮৬২৫ টাকা।

 *৪৮ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর সহ পাসপোর্ট-

 ➡২১ টাকার মধ্যে স্থান: ৫৭৫০ টাকা।

 ➡১০  মধ্যে জুরী: ৮০৫০ টাকা।

 ➡২ অংশের মধ্যে অতীব জরুরী: ১০,৩৫০ টাকা।

 *৬৪ পৃষ্ঠা এবং ৫ বছর সহ পাসপোর্ট

 ➡২১ টাকার মধ্যে স্থান: ৬৩২৫ টাকা।

 ➡১০ আসনের মধ্যে জুড়ী: ৮৬২৫ টাকা।

 ➡২ অংশের মধ্যে অতীব জরুরী মহিলা: ১২০৭৫ টাকা।

 *৬৪ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর সময় সহ পাসপোর্ট

 ➡২১ টাকা

 ➡১০ মধ্যে জুরি আসন: ১০৩৫০ টাকা।

 ➡২ অংশের মধ্যে অতীব জরুরী মহিলা: ১৩৮০০ টাকা।

  ⬛পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম

 বর্তমান ঠিকানা বা দেশ অনুযায়ী পাসপোর্ট অফিস বা আবাসে আবেদন করতে হবে।  অফিস রুমে অনলাইন আবেদন জমা দিতে।

 ★বিভাগীয় ও আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের অধিহীনস্থ

 আবেদনের জন্য যা করতে হবে

 ০১।  আবেদনপত্র।

 ০২।  জাতীয়পত্র/স্মার্ট কার্ড কপি।

 ০৩।  এপয়েন্টমেন্ট ডেট ইমেইল কপি।

 ০৪।  ফি পরিশোধের স্লিপ।

 ০৫।  জবি আইডি বা স্টুডেন্ট আইডি কপি।

 ০৬।  বর্তমান চাহিদা বিলের কপি।

 ০৭।  পুরাতন পাসপোর্ট কপি (যদি থাকে)।

 ০৮।  স্মার্ট ফোন (মেইলের জন্য)।

 ০৯।  ১৮ বছরের আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে অনলাইন জন্ম পোর্টন সনদ ও পেটের মাতার এন আই ডি কপি।

 ১০।  ০৬ বছরের আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে পাসপোর্ট সাইজ ও 3আর সাইজ ছবি।

 ১১।  ১৫কার বছরতা আবেদনকারী অভিপক্ষ ক্ষেত্রে-মা অথবা আদর্শ পাসপোর্ট সাইজের ছবি।

 °এ ছাড়া যা প্রয়োজন মনে করবেন সাথে নিয়ে যাবেন।

 °সব মূল কপি অবশ্যই সাথে যোগ করুন।  দেখা হতে পারে।

 ★পাসপোর্ট অফিসের কাজঃ

 ১।  কাগজপত্র ও ব্যক্তিগত তথ্য।

 ২।  পাসপোর্ট ফি পরিশোধ।

 ৩।  আবেদনকারীর ফটো তোলা।

 ৪।  আঙ্গুলের ছাপ ও আইরিশের ছবি গ্রহণ।

 °ছবি বাহর ক্ষেত্রে যা গ্রহণযোগ্য

 সাদা এবং নীল রঙের সকল পোশাক, টুপি, ক্যাপ, হিজাব (মুখমণ্ডল পূর্ণাঙ্গ দর্শন করতে হবে), কপালে টিপ সহ ইত্যাদি অন্যান্য বিষয়।

 °সব কাজ শেষ হলে ডেলিভারি স্লিপ পাওয়ার নিন এবং সতর্কতার সাথে তা সংরক্ষণ করুন।  সংগ্রহের সময় ডেলিভারি স্লিপ প্রর্দশন পাসপোর্ট গঠনমূলক।

 📌📌 ⬛ঠিকানা ভেরিফিকেশনঃ

 আবেদনের ৭/৮ সামনের মধ্যে আপনার ঠিকানা ভেরিফাই করা হবে।  বর্তমান বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা সামনে তাদের ভেরিফিকেশন করতে হবে।

 ★ভেরিফিকেশনের সময় যা প্রয়োজন-

 ১।  জাতীয়পত্র/জন্ম পোর্টালসনদ (কপি+মুল)

 ২।  জবি আইডি বা স্টুডেন্ট আইডি (কপি+মুল)

 ৩।  বিল (কপি+মূল)

 ৪।  এসএসএসএস/এইচএসিস সার্টিফিকেটের (কপি+মূল)

 ৫।  পার্ট-মাতার এনআইডি কার্ডের কপি।

 ৬।  নাগরিক সনদপত্র

 ৭।  বাড়ি/জমির দলিলের কপি (যদি থাকে)।

 °পুলিশ যে সকল কাগজপত্র দেখতে চাই তা দেখাতে হবে।

 📌📌 ⬛ই-পাসপোর্ট সংগ্রহঃ

 আপনার পাসপোর্ট ডেলিভারির জন্য প্রস্তুত হতে হবে মোবাইলে "এস এম এস" পাবেন।  নির্দিষ্ট তারিখ অনুযায়ী পাসপোর্ট অফিসে স্ব শরীরে যেতে হবে (ফিগার ফ্রিন্ট পরীক্ষা করতে হবে)।  সাথে যা করতে হবে-

 ১।  ডেলিভারী স্লিপ।

 ২।  শেষ পুরানো পাসপোর্ট (যদি থাকে)।

 ★বিশেষ ক্ষেত্রে উপযুক্ত বাকের কাছে পাসপোর্ট প্রদান করা হতে পারে।  তার জন্য যেসকল ব্যবহার করতে হবে-

 ১।  ১১ বছর বয়সী কমীর প্রতিপক্ষমাতাভার বা অভিভাবক নিজের জাতীয় সংসদপত্র, আবেদন পাসপোর্ট ডেলিলি স্লিপ ও পূর্বের যৌগ (থাকতে থাকে) পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।

 ২। অসুস্থের ক্ষেত্রে ক্ষমতা হস্তান্তর পত্র, আবেদনকারী জাতীয় সংসদপত্র, পুরাতনপোর্ট (হয়) এবং ক্ষমতাপ্রাপ্ত জাতীয় প্রদর্শনপত্র, পুরাতন পাসপোর্ট (যদি থাকে) করতে পারেন।

 °ডেলিভারি স্লিপ মারামার কাছাকাছি অবস্থান পিসি জিডি করে তার কপি পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হবে।

 ☑পরমর্শঃ ডেলিভারি স্লিপ।