*কালিজিরার তেলের উপকার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, হৃদরোগজনিত সমস্যার আশঙ্কা কমায়, ত্বকের সুস্বাস্থ্য, আর্থাইটিস ও মাংসপেশির ব্যথা কমাতে কালিজিরার তেল উপযোগী।
কালিজিরার তেল খেলে কি হয়
*প্রাচীনকাল থেকে কালোজিরা নানা রোগের প্রতিষেধক এবং প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। প্রতি গ্রাম কালজিরায় যেসব পুষ্টি উপাদান রয়েছে তা হলো- প্রোটিন, ভিটামিন-বি, নিয়াসিন, ক্যালসিয়াম, আয়রণ, ফসফরাস, কপার, জিংক এবং ফোলাসিন। কালোজিরা খুব পরিচিত একটি নাম। কালোজিরা সাধারণত খাবারে ফোড়ন হিসেবে ব্যবহার হয়ে থাকে। যে কোনও রান্নায় কালোজিরে ফোড়ন দিলে সেই রান্নার পুষ্টিগুণ অনেকটাই বেড়ে যায়। কালো জিরে দিয়ে সাদা আলুর চচ্চড়ি, ইলিশ মাছের পাতলা ঝোল! এছাড়াও নিমকি তৈরি করতে বা যে কোনও ধরনের চপ তৈরিতে বেসনের গোলোতেও কালোজিরা মেশানো হয়ে থাকে। বহুযুগ থেকে কালোজিরা মানবদেহের নানা রোগের প্রতিষেধক এবং প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এজন্য একে সকল রোগের মহঔষধও বলা হয়ে থাকে। সত্যি তাই, কালোজিরের মধ্যে রয়েছে নাইজেলোন, থাইমোকিনোন, লিনোলিক অ্যাসিড, ওলিক অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিংক, ম্যাগনেশিয়াম ,ফসফেট, সেলেনিয়াম, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-বি, ভিটামিন-বি ২, নায়াসিন, ভিটামিন-সি, ফসফরাস, কার্বোহাইড্রেট। সুস্থ থাকতে তাই প্রতিদিন কালোজিরা খাওয়া উচিত।
ব্ল্যাকবেরি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। নিয়মিত কালোজিরা খেলে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ সতেজ থাকে। যেকোনো জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে শরীরকে প্রস্তুত করে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। ব্ল্যাকবেরি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নিয়মিত পেট খারাপের সমস্যা থাকলে ব্ল্যাকবেরি হালকা করে ভেজে ৬-৮ চা চামচ দুধে ৫০০ মিলিগ্রাম হারে মিশিয়ে সাত দিন সকাল ও বিকেলে খেতে পারেন। তাই সকালে কালোজিরার সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কালোজিরা ও মধু দারুণ ভূমিকা রাখে। কালোজিরা ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তের গ্লুকোজ কমায়। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
0 Comments